সর্দি কাশি কি?
সর্দি কাশি বা ঠান্ডা জ্বর হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস সংক্রমিত রোগ যা মানব দেহের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন:শ্বাস পথ , নাক, গলবিল,অস্থিগহ্বর ও স্বরযন্ত্র ইত্যাদি আক্রমণ করে ।
🤔সর্দি- কাশি কেন হয়?
সর্দি কাশি হলো পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি হওয়া রোগের মধ্যে অন্যতম বা শীর্ষে রয়েছে ৷ সাধারণত সর্দি কাশি হওয়ার দুই তিন দিনের মধ্যেই বা তারও আগে রোগীর মধ্যে কিছু সংক্রমন দেখা যায়|বিভিন্ন কারণে সর্দি জ্বর হয়ে থাকে ৷ তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ভিটামিন ডি এর অভাব ৷ ভিটামিন দিয়ে মানব দেহের ইউমিনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে৷ বিজ্ঞানীদের মতে মোট সাতটি গোত্রের ভাইরাসের কারণে সর্দি-জ্বর হয়ে থাকে ৷ সর্দি জ্বর সাধারণত শীতকালে হয়ে থাকে ৷ তবে অতিরিক্ত অসচেতনার কারণে গরমকালে ও হয়ে থাকে ৷
সর্দি কাশির উপসর্গ –
সাধারণত ঠান্ডা লাগা বা সর্দি জ্বরের বেশ কিছু সাধারণ উপসর্গ রয়েছে, যেগুলো শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে একই রকম হয়ে থাকে ৷ মানব চলমান জীবনে মোট ২০০ বারের বেশি সর্দি জ্বর হতে পারে ৷নিচে কিছু উপসর্গ দেওয়া হলো👉
🟢 নাক বন্ধ হওয়া,সর্দি থাকা
🟢 গলা ব্যথা
🟢 মাথাব্যথা
🟢 মাংসপেশিতে ব্যথা
🟢 হাঁচি
🟢 কাশি
🟢 জ্বর
🟢 কানে ও মুখে চাপ অনুভূত হওয়া ৷
🟢 স্বাদ ও ঘ্রাণের অনুভূতি কমে আসা ৷
👉 প্রতিকারের উপায় :
মানব চলমান জীবনে সর্দি কাশি খুব সাধারণ একটি বিষয় ৷এই রোগ খুব সহজেই মানুষকে ভোগাতে পারে ৷ আমরা চাইলেই খুব সহজে এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে পারি । বানিয়াতি শপের ” সর্দি কাশি বানিয়াতি মিক্স ” এই একটি প্রোডাক্ট ই যথেষ্ট এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ৷ তৎক্ষণাৎ নিমিষেই সর্দি কাশি জ্বর ব্যথা থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ ৷